Sunday, June 24, 2018

প্রশাসনের নিষেধ অমান্য করে প্রভাব বিস্তার করে



প্রশাসনের নিষেধ অমান্য করে প্রভাব বিস্তার করে 

হাবাসপুর বেরিবাধের পাশে আবারও নতুন করে বালির স্তুপ উঠতে শুরু করেছে 

পাংশা প্রতিনিধি 

 রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের পদ্মা নদীর বেরীবাধ এলাকায় প্রশাসনের নিষেধ অমান্য করে প্রভাব বিস্তার করে নতুন করে আবারও বালি উত্তোলন করছে প্রভাবশালীরা। বালি উত্তোলনের ফলে বেবীবাধ ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার আশংস্কায় রাজবাড়ী জেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জিল্লুল হাকিম এমপি প্রকাশ্যে উপজেলা সমন্নয় কমিটির সভায় বেরীবাধ এলাকায় বালি ব্যবসা না করতে কঠোর হুশিয়ারী দিয়ে ছিলেন। এরই জের ধরে পাংশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ভ্র্যমমান আদালত পরিচালনা করে পদ্মা নদী থেকে বালি উত্তোলনের সরমঞ্জান উচ্ছেদ করাসহ ৫০ হাজার টাকা জড়িমানা আদায় করেছিল। একই সাথে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালি উত্তোলনের উপর কড়া নজরদারী করে আসছিল। এরই মধ্য দিয়ে হাবাসপুর এলাকার বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীরা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে গত কয়েকদিন ধরে বালি উত্তোলন করে আসছে প্রভাবশালী ওই মহল। এদিকে বালি উত্তোলনের ফলে পার ভেঙ্গে যেতে দেখা গিয়েছে বালির পানির কারনে। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডে কর্মরত রতন বলেন আমি বিষয়টি দেখেছি তাদের নিষেধ করেছি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম মন্ডলকে বলেছি একই সাথে আমি আমাদের পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের অবগত করেছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করবেন। পাংশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন যদি কেউ অবৈধ ভাবে বালি উত্তোন করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অপর দিকে পাংশার হাবাসপুর এলাকার শতাধীক বালি ব্যবসায়ী প্রশাসনের উপর আস্থা রেখে বালি ব্যবসা করছে না তারা প্রশাসনের দিকে দৃষ্টি রেখেছে একাধীক ব্যবসায়ী বলেন প্রশাসন আমাদের অনুমোদন দিলে তা হলেই আমরা এই ব্যবসা করব।  



শেয়ার করুন

0 facebook: